1. admin@dainikbanglarkotha.com : banglarkotha1987 :
সোমবার, ১২ মে ২০২৫, ০৭:১৮ অপরাহ্ন
শিরোনাম :
সোনারগাঁ ইউথ ফুটবল চ্যাম্পিয়ন অনুর্ধ্ব ১৮+ বারদী ইউনিয়ন এবং অনুর্ধ্ব ১৬ বৈদ্যেরবাজার ইউনিয়ন সোনারগাঁ ইউথ চ্যাম্পিয়নশীপ ফাইনালে পৌরসভা একাডেমী ও বারদী একাডেমী ১৮+ সোনারগাঁ ইউথ চ্যাম্পিয়নশীপে পৌরসভা একাডেমী ও বৈদ্যেরবাজার একাডেমী ফাইনালে নোয়াগাঁও একাডেমী সিনিয়র সোনারগাঁ ইউথ চ্যাম্পিয়নশীপের সেমিফাইনালে সোনারগাঁ ইউথ চ্যাম্পিয়নশীপের ১৮+ এর শ্বাসরুদ্ধকর দুটি ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয় সোনারগাঁ ইউথ চ্যাম্পিয়নশীপের ২৩ তম ম্যাচে সাদিপুর জুনিয়র এবং ২৪ তম ম্যাচে পৌরসভা সিনিয়র জয়ী সোনারগাঁ ইউথ চ্যাম্পিয়নশীপের ২১ তম ম্যাচে নোয়াগাঁও জুনিয়র এবং ২২তম ম্যাচে সনমান্দী সিনিয়র জয়ী সোনারগাঁ ইউথ চ্যাম্পিয়নশীপের ১৯ তম ম্যাচে পৌরসভা জুনিয়র এবং ২০তম ম্যাচে নোয়াগাঁও সিনিয়র জয়ী সোনারগাঁ ইউথ চ্যাম্পিয়নশীপের অনুর্ধ্ব ১৮+ জামপুর ইউপি জয়ী সোনারগাঁ ইউথ চ্যাম্পিয়নশীপের অনুর্ধ্ব ১৬ বারদী ও অনুর্ধ্ব ১৮+ পিরোজপুর ইউপি জয়ী

সোনারগাঁয়ে দশ বছরেও সন্তান হত্যার বিচার পাননি মা

  • প্রকাশের সময় : রবিবার, ২৬ জানুয়ারি, ২০২৫
  • ৬৩ বার পঠিত

”সন্তান হত্যার বিচারের দাবিতে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বরাবর স্বারকলিপি”

নিজস্ব প্রতিবেদক:-

নারায়ণগঞ্জের সোনারগাঁয়ে ১০ বছরেও সন্তান হত্যার বিচার পাননি সাবেক সেনাসদস্য রুহুল ইসলামের পরিবার। তাই হত্যাকারীদের বিচার চেয়ে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কাছে স্বারকলিপি দিয়েছেন নিহত রুহুল জামিলের মা রওশন বানু। বিগত এক দশকেও বিচার না পেয়ে ২৬ জানুয়ারি (রোজ: রবিবার) সোনারগাঁ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার মাধ্যমে স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা বরাবর স্বারকলিপি প্রদান করেন তিনি। এর আগে নিহতের পরিবার দুপুরে সোনারগাঁ প্রেস ক্লাব কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলন করে নিহত মো. রুহুল জামিল হত্যার বিচারে দাবিতে।

নিহতের মা রওশন বানু জানান, আমার ছেলে রুহুল জামিলের সাথে স্থানীয় প্রভাবশালী ভূমি দস্যুদের বিরোধ ছিল। তারা সে সময় তাকে হুমকি দিলে সে সোনারগাঁ থানায় একটি সাধারণ ডায়েরী করে। পরে ২০১৫ সালের ২৫ জানুয়ারি জামিল বাড়ি থেকে বের হয়ে নিখোঁজ হয়। পরদিন সকালে এশিয়ান হাইওয়ের রাস্তার পাশে আমার ছেলের লাশ পাওয়া যায়।

এ ঘটনায় সোনারগাঁ থানায় হত্যা মামলা দায়ের করি। ওই মামলার এজাহারভুক্ত আসামী আমজাদ, রাসেল, আলমগীর, জুয়েল ও রফিকুলকে গ্রেপ্তার করা হলেও তারা জামিনে বের হয়ে আসে। পরবর্তীতে পুলিশ উল্লেখিত আসামীদের নাম চার্জশিট থেকে বাদ দিলে আমরা নারাজি প্রদান করি। প্রশাসন দোষীদের সনাক্ত করে গ্রেপ্তার করতে পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছে। গত ১০ বছর প্রশাসনের বিভিন্ন দপ্তরের কাছে সন্তান হত্যার বিচার চেয়ে দ্বারে দ্বারে ঘুরলেও এখনো কোন ধরনের বিচার পাইনি।

বর্তমানে আমার পুরো পরিবার নিরাপত্তাহীনতায় রয়েছে। পরিবারের নিরাপত্তার চেয়ে সোনারগাঁ থানাসহ অন্যান্য থানায় কয়েকদফা জিডি করা হয়েছে। তাই স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার কাছে আমার ছেলে হত্যার সঠিক বিচার ও আমাদের নিরাপত্তা চাচ্ছি।সংবাদ সম্মেলনে উপস্থিত ছিলেন নিহত রুহুল জামিলের মা রওশন বানু, স্ত্রী সালমা আক্তার নিঝুম, বড় মেয়ে ফৌজিয়া আফসানা ইনান, ছোট মেয়ে সারা জামিল সিফা, বোন দিলরুবা আক্তার, বিলকিস সুলতানা, ছোট ভাই সাবেক সেনাসদস্যরুহুল ইসলাম ও তার স্ত্রী সাম্মি আক্তার লিপি। এ ব্যপারে সোনারগাঁ উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা ফারজানা রহমান জানান, এ ঘটনার একটি স্বারকলিপি পেয়েছি। যথাযথ প্রক্রিয়ায় এটি সংশ্লিষ্ট দপ্তরে পাঠানো হবে।

Facebook Comments Box
এ জাতীয় আরও খবর
© স্বত্ব সংরক্ষিত © ২০২৩ দৈনিক বাংলার কথা
Theme Customized By Shakil IT Park